বন্দর থানাধীন বেজেরগাঁ মায়াপুরে আলহাজ্ব নুরুজ্জামান এর বাড়িতে রাতের আঁধারে ডাকাতি ঘটনা ঘটছে। নুরুজ্জামান স্ত্রী জানায় আমার ৪ তলা বাসা ডুপ্লেক্স আমি দ্বীতিয় তালায় বসবাস করি,নিচ তলা তার দক্ষিন পূর্ব দিকের জানালা গ্রীলকেটে রাত ৩.৪৫ মিনিটে অঘাত্বনামা ৭/৮ জন মুখে মাক্স পড়িয়া ঘরের দরজার লক ভেঙ্গে ঘরের ভিতর প্রবেশ করে আমাদের ঘুম ভেঙে যায় তার পর আমার তিন ছেলে সহ আমাকে রুমে আটকে রেখে ছেলেদের গলাতে ছুরি ধরে এবং মেরে ফেলবে ভয় দেখায় আমাকে বলে শব্দ করলে মেরে ফেলবে সবাই কে। তখন আমাকে চর থাপ্পড় মেরে আলমারির চাবি দিতে বাধ্য করে আমি উপায় না পেয়ে চাবি দিতে বাধ্য হই।ডাকাতরা আলমারি থেকে সিন্দুক খুলে আনুমানিক ২৫ লাক্ষ টাকার স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে যায় এবং ঘরে থাকা সিসি ক্যামেরা ডিভাইস নিয়ে যায় এবং নগদ টাকা চাইতে থাকে।তার পরও আমি বাঁধা দিতে গেলে আমাকে হাতে থাকা সিলাইরেন্স দিয়ে গায়ে হাতে আঘাত করে নিলা ফুলা জখম হয় এবং আইনগত ব্যবস্থা নিলে বা কাউকে জানালে সন্তানসহ সবাইকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যায়।তাদের সব গুলোর বয়স ২৫-৪০ হবে তাদের পিছন দিক দিয়ে আসে এবং ঐ দিক দিয়ে চলে যায় তাদের সবার পড়নে মাক্স ছিলো একজনের পড়নে গামছা ছিলো। এবং এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানতে পারি পার্শ্ববর্তী গ্রামে কিছুদিন পূর্বে এরকম আরো কিছু দুর্ধর্ষ ডাকাতি হয়েছে। এ বিষয়ে মালামাল উদ্ধার ও ডাকাতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং নিরাপত্তা চেয়ে নুরুজাম্মান এর ভাই বৃস্পতিবার রাতে বন্দর থানা গিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। এসময় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন বন্দর থানা অফিসার ইনচার্জ দ্বীপক চন্দ্র সাহা,
0 Comments