নারায়ণগঞ্জ: ‘নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক মেয়র ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, ইলেকশন এলেই একটি বিশাল শক্তিধর পক্ষ, যারা রাজনৈতিকভাবে নিজেদর স্বার্থের জন্য কাজ করে তারা আমার পেছনে দাঁড়িয়ে যায়। আজকে আপনারা দেখবেন যেটা হচ্ছে সেটার পেছনেও অনেকের হাত আছে।
আমি কথা বাড়াতে চাই না উন্নয়ন নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। নেত্রীর নির্দেশ ছিল তুমি কাজ করো, রাজনীতি আমি বুঝবো তুমি কোথায় কখন যাবা। আমি সেকথায় কাজ করেছি। যে মাঠে বসে আপনারা বসে আছেন সেটি সিটি করপোরেশনের করা। ট্যাক্স সবাই দেন তাই চিন্তা করিনি। এ কারণেই আওয়ামী লীগ হটবে না বিএনপি হাটবে। সবার জন্য সমানভাবে কাজ করেছি তাই আপনারাও আমার জন্য সমানভাবেই দোয়া করবেন’।
শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে বন্দরে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আপনাদের আদর্শ করে আমরা বেঁচে থাকতে চাই। বাংলাদেশ যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন আপনাদের আদর্শের কথা স্মরণ করবে। আমিও গর্ববোধ করি আমার বাবা একজন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। যখনই আপনাদের দেখি আমি অনেক বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে যাই। আমার বাবার কথা মনে পড়ে। আমি আপনারই সন্তান আপনাদের দোয়া চাই’।
আইভী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা দিয়েছে, একটি ভূখণ্ড আমাদের উপহার দিয়েছে। কিন্তু তার কন্যা অর্থনৈতিকভাবে মুক্তি আনার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আপনারা জানেন আপনাদের ভাতা ৩শ টাকা থেকে শুরু হয়েছে আজকে আপনারা প্রায় ২০ হাজার টাকা পাচ্ছেন। প্রতি উপজেলায় তিনি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স করেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের সুবিধা দেওয়ার জন্য তিনি কোটা করে দিয়েছেন। এমনকি শহীদদের কবর খুঁজে খুঁজে তা বাঁধাই করে দেওয়া হচ্ছে। আমরা প্রতিটি কবরস্থানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আলাদা জায়গা রেখেছি যেন আমরা আপনাদের অবদান চিরস্মরণীয় করে রাখতে পারি’।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ট্যাক্স ও পানির বিল অনেক আগেই মওকুফ করে দিয়েছি। যেহেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনাদের একদম আলাদাভাবে দেখে। তিনি যত কাজই করেন আপনাদের স্মরণ করেই করে। আমাদেরও দিক নির্দেশনা আছে যে প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে রাস্তা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে করতে হবে। আমি সে চেষ্টা করেছি এবং ভবিষ্যতে সুযোগ দিলে সে চেষ্টা করবো’।
তিনি বলেন, ‘আনোয়ার কাকা যেদিন আমাকে সমর্থন দিলেন সেদিন আমি একটা বক্তব্যে দিয়েছিলাম যে, আমার জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত যেন আমি জয় বাংলা বলতে পারি আমার শেষ ঠিকানা যেন হয় শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু। অর্থাৎ আমি বলতে চেয়েছি আমার জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত আমি এ দল আওয়ামী লীগ করবো এখান থেকে পিছপা হব না’।
শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে বন্দরে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আপনাদের আদর্শ করে আমরা বেঁচে থাকতে চাই। বাংলাদেশ যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন আপনাদের আদর্শের কথা স্মরণ করবে। আমিও গর্ববোধ করি আমার বাবা একজন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। যখনই আপনাদের দেখি আমি অনেক বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে যাই। আমার বাবার কথা মনে পড়ে। আমি আপনারই সন্তান আপনাদের দোয়া চাই’।
আইভী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা দিয়েছে, একটি ভূখণ্ড আমাদের উপহার দিয়েছে। কিন্তু তার কন্যা অর্থনৈতিকভাবে মুক্তি আনার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। আপনারা জানেন আপনাদের ভাতা ৩শ টাকা থেকে শুরু হয়েছে আজকে আপনারা প্রায় ২০ হাজার টাকা পাচ্ছেন। প্রতি উপজেলায় তিনি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স করেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের সুবিধা দেওয়ার জন্য তিনি কোটা করে দিয়েছেন। এমনকি শহীদদের কবর খুঁজে খুঁজে তা বাঁধাই করে দেওয়া হচ্ছে। আমরা প্রতিটি কবরস্থানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আলাদা জায়গা রেখেছি যেন আমরা আপনাদের অবদান চিরস্মরণীয় করে রাখতে পারি’।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ট্যাক্স ও পানির বিল অনেক আগেই মওকুফ করে দিয়েছি। যেহেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনাদের একদম আলাদাভাবে দেখে। তিনি যত কাজই করেন আপনাদের স্মরণ করেই করে। আমাদেরও দিক নির্দেশনা আছে যে প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি করে রাস্তা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে করতে হবে। আমি সে চেষ্টা করেছি এবং ভবিষ্যতে সুযোগ দিলে সে চেষ্টা করবো’।
তিনি বলেন, ‘আনোয়ার কাকা যেদিন আমাকে সমর্থন দিলেন সেদিন আমি একটা বক্তব্যে দিয়েছিলাম যে, আমার জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত যেন আমি জয় বাংলা বলতে পারি আমার শেষ ঠিকানা যেন হয় শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু। অর্থাৎ আমি বলতে চেয়েছি আমার জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত আমি এ দল আওয়ামী লীগ করবো এখান থেকে পিছপা হব না’।
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন কিনা জানি না। নাসিকে আমি সাতটা মসজিদ করেছি। এই পাশের ওয়ার্ডেই একটা মসজিদ এসেছে। আমার বাবার কাছ থেকে আমি যে জায়গাটা পেয়েছি সেটা আমি মাদ্রাসায় দান করে দিয়েছি। তাহলে আমি যেখানে ইসলামের জন্য এত কাজ করেছি সেখানে আমাকেই কাফের ফতোয়া দেয়। আমি আপনাদের সন্তান, ভুলত্রুটি হতেই পারে। ভুল হলে আমাকে আপনারা বলবেন। কিন্তু কোন অপপ্রচারে আপনারা কান দেবেন না’।
0 Comments