শহরের ১ নং রেলগেইট এলাকায় দিন-রাত চলতে মাদকের রমরমা ব্যবসা

১ নং গেইটা উৎসব কাউন্টারের পাশে সুরমা হোটেলের ছাদে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করে চলছে মাদকের রমরমা ব্যবসা। উক্ত হোটেলের মালিক পক্ষের বাবু এর ছোট ভাই সাদেক এই ব্যবসা দীর্ঘদিন যাবত করছে।

মাদক ব্যবসায়ী সাদেক সুরমা হোটেলের পাশে মৃধা টাওয়ারে ভাড়া ফ্লাট নিয়ে বসবাস করেন।তার প্রতিবেশী দুইজন নারায়ণগঞ্জ সদর থাকার পুলিশ সদস্য বর্তমানে তারা নারায়ণগঞ্জ ডিবি তে আছেন, এই কর্মকর্তাদের ছত্রছায়ায় মাদকের ব্যবসার পাশাপাশি নানা রকম ব্ল্যাকমেইলিং, অপহরণ এবং নানা সময় সাধারণ মানুষদের দাওয়াত দিয়ে এনে মাদক দিয়ে উক্ত প্রশাসনের লোকদের মাধ্যমে টাকার লেনদেনের মাধ্যমে ছেড়ে দেন।

এছাড়াও সে তার পীর জাকির শাহ এর শ্যালক। এই নাম বিক্রি করে অনেক সাধারণ মানুষকে নানা রকম লোভ বা ভয় দেখিয়ে টাকা আত্বসাধ করে আসছে দীর্ঘদিন জাবত।

এই সাদেকের বিরুদ্ধে অনেকে ভয়ে মুখ খুলেনা, কারন যে তার বিরুদ্ধে কথা বলে তাকেই সে নানা রকম মামলা -ভয় ভীতির মাধ্যমে হয়রানি করে।

বর্তমানে সাদেক তার মাদক ব্যবসা মুন্না নামের একজনের মাধ্যমে পরিচালনা করছে।এই মুন্নার দেশের বাড়ী লালমনিরহাটে, সে সেখান থেকে মাদক এনে সাদেক আর মুন্না মিলে ব্যবসা করে। যারা তাদের সাথে ব্যবসায়ীক ভাবে কোন অমিল বা ঝামেলা করে বা তাদের কথা না শুনে, তাদেরকে প্রশাসনের মাধ্যমে হয়রানি করে। এই মুন্না বন্দরের মাসদাইর তালা ফ্যাক্টরি এলাকায় বসবাস করলেও বেশিরভাগ সময় সাদেকের সাথে সুরমা হোটেলেই থাকেন এবং সাদেকের সাথে সুরমা হোটেলে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করে ব্যবসা করে।

এইসব মাদক ব্যবসায়ীদের এমন ভিডিও প্রকাশ হবার পরেও কিভাবে তারা প্রকাশ্যে সদর থানার পাশে থাকে এবং ব্যবসা করে তা খতিয়ে দেখার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।