বন্দরে দলিল লিখক হাজী খোকনসহ ৪ জনের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় হামলকারিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন


 

বন্দর প্রতিনিধি: 


বন্দরে সমাজ সেবক ও দলিল লিখক হাজী মোহাম্মদ খোকনসহ ৪ জনের উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৩ আগষ্ট) বিকেল ৪টায় নবীগঞ্জ ইসলামবাগ ও নাসিক ২৪ নং ওয়ার্ডসহ বন্দরের সর্বস্তরের জনগন উদ্যোগে বন্দর প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। নবীগঞ্জ এলাকার সমাজ সেবক রমজান হোসেনের সভাপতিত্বে মাববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, আমিরাবাদ এলাকার সমাজ সেবক ও ২৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আফজাল হোসেন, সমাজ সেবক সাত্তার, নবীগঞ্জ এলাকার ছাত্রলীগ নেতা গোলাম হোসেন, আব্দুর রশিদ, মামুন, সালাউদ্দিন, নাজির, কুলসুম বেগম ও নারগিস বেগম প্রমুখ। মানবন্ধনে বক্তরা বলেন, আমরা বন্দরে শান্তি প্রিয় এলাকাবাসী। আমরা কোন হানাহানি চাই না। কিন্তু এক শ্রেণীর লোক বন্দরকে অশান্ত করে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড রাম রাজত্ব কায়েম করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আমরা অনতিবিলম্বে সমাজ সেবক হাজী খোকন ভেন্ডারের উপর সন্ত্রাসী হামলাকারিদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি জানাচ্ছি। সে সাথে প্রশাসেন কাছে বিনীত ভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি গ্রেপ্তারকৃত হামলাকারি  সন্ত্রাসী রাজীব ও সানীকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে বাকি সন্ত্রাসীদের চিহিৃত করে তাদেরকে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি। উল্লেখ্য, গত ২৬ জুলাই বিকেল ৫টায় বন্দর ফায়ার সার্ভেসের সামনে শহরের খানপুর এলাকার সন্ত্রাসী আক্তার নুরের নেতৃত্বে ও গ্রেপ্তারকৃত চিহিৃত সন্ত্রাসী  রাজু আহাম্মেদ ওরফে রাজীব ও সানীসহ অজ্ঞাত ২০/৩০ জন সন্ত্রাসী ধারালো অস্ত্রসস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সমাজ সেবক দলিল লিখক হাজী মোহাম্মদ খোকনকে হত্যার উদ্দেশ্যে অর্তকিত হামলা চালায়। ওই সময় হামলাকারিদের কবল থেকে  হাজী খোকনকে বাঁচাতে গিয়ে ধারালো অস্ত্রঘাতে তার সহকর্মী দলিল লিখক ডি.এম মাসুম ও আব্দুর রশিদ এবং সোহান নামে এক যুবক মারাত্মক ভাবে আহত হয়।

  

যেভাবে আসামী সনাক্ত করা হয় 


রাজিব শিকাদর কে ধরার পর এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নাহিদ মাসুম আমাকে ফোন দেয় আমি সাথে সাথে আমার সহকারী আব্দুর রশিদ কে নিয়ে থানায় চলে যাই গিয়ে দেখি রাজিব শিকদার তখন বলি আচ্ছা রাজিব আপনার সাথে কি আমার কোন শত্রুতা আছে কেন এই ভাবে আমাকে সহ আরো চারটি লোক আঘাত করলেন, কি করছি আমি তখন ও বললো জমিজমা নিয়ে নাকি বিরোধ কার সাথে আমার বিরোধ ও তখন বললো হানিফ আমি বললাম হানিফ কে আমি তো চিনি না ও বললো জাকিরসার ঐ খানে অক্সিজেন কোঃ পিছনে পুকুর করে। আরে আমি চিনি ও না আর ওখানে ঐ দিকে তো আমার কোন সম্পত্তি ও নাই।তার পর পর ই সানী কে ধরে আনে তখন আমি আর রশিদ ভাই ওসি সাারের রুমে ছিলাম।তখন আইও আমাদের ডাকে বলে দেখেন তো ও কি না সাথে সাথে আমার সহকারী আঃ রশিদ ভাই  বলে জ্বি ভাই ও সকাল সারে দশ টা বাজে খোকন ভাইয়েরে খোজ করতে যায় তখন আমি সহ অফিসের আরো স্ট্যাফ এর সামনে বলি না খোকন ভাই নাই। আসবো হে আসবো। পরে আবার দেরটার দিকে যায় বলে আসে নাই রশিদ ভাই বলে না আসে নাই।পরে আমাদের আরেক স্ট্যাফ বলে রশিদ ভাইয়েরে একটা ফোন যে ছেলেটা খুজে গেলো ঐ ছেলে গুলোর সাথে আরো অনেক গুলো ছেলে আছে ভাইয়েরে একটা ফোন দেন তখন রশিদ ভাই আমাকে ফোন দেয় আমি রশিদ ভাই এর উপর রাগ কে আসছে তার নাম জিজ্ঞেস করেন কেন আসছে কি প্রয়োজন তা ও জিজ্ঞেস করেন না।দেখেন নিচে গিয়ে ঐ ছেলে কে পেলে আমাকে ফোন ধরাইয়া দেন। তখন রশিদ ভাই নিচে গিয়ে দেখে প্রাইম ব্যাংকের নিচে বসে আছে। তখন রশিদ ভাই গিয়ে বলে আপনে খোকন ভাইয়ের খুজতাছেন নেন ভাইয়ের সাথে কথা বলেন তখন সানী বলে এই খোকন না।অন্য খোকন সিস্টেম করতাছি।তখন রশিদ ভাই আমাকে ফোন দিলে আপনে না ভাই অন্য খোকন।থানায় সানী কে বললে সানী এস আই নাহিদ মাসুম এবং বন্দর ফারির আই ছি ও রেজাউল করিমের কাছে স্বীকার করে সানী হে আমি খুজতে গেছি কিন্তু মারার সময় আমি ছিলাম না।এবং ওরা দুজন আরো অনেক এর নাম বলে হয়তো তদন্তের স্বার্থে নাম গুলো আমাকে বলে নাই।

Post a Comment

0 Comments