একজন সফল যোদ্ধা চন্দন শীল






নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের নির্বাচন অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি নির্বাচন যেখানে হেভিওয়েট দুইজন প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন,কিন্তু শামীম ওসমানের কারিশমায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হলেন চন্দন শীল। তৃণমূল নেতাকর্মীদের উৎসব এর আমেজ চন্দন শীল মনোনয়ন পাওয়ায়। ছাত্র রাজনীতির থেকে উঠে আসা চন্দন শীল এর শামীম ওসমান এর হাত ধরে, শামীম ওসমান এম,পির  ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের মধ্যে  অন্যতম ছিলেন চন্দন শীল, ২০০১ সালে ১৬ জুন এ বোমা হামলা করা হয় শামীম ওসমান কে টার্গেট করে বোমা হামলায় শামীম ওসমান প্রানে বেঁচে গেলেও ২০ জন মানুষ মারা জায়।অনেক নেতাকর্মী আহত হয় এর মধ্যে চন্দন শীল এর দুই পা হারান, তবুও মনোবল ভেঙে পরেনেই তার রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন সব সময়। খুব সাদামাটা ভাবে জীবনযাপন করেছেন চন্দন শীল কখনো অহংকার দেখাননেই সব সময় হাসিখুশী থাকতেন, এবং গান গেয়ে মানুষকে আনন্দ দিতে পছন্দ করতেন। যখন ঘোষণা আসা হয় মনোনয়ন তিনি পেয়েছেন তখন তিনি চোখের পানি আটকাতে পারেন নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং বন্ধু শামীম ওসমান এর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন চোখের পানি ফেলে। তিনি একটি কথা বার বার বলেন জেলাপরিষদ জনগনের পরিষদ এটাই তিনি বাস্তবায়ন করবেন, নারায়ণগঞ্জ বাসির সেবা করার জন্য সব সময় থাকবেন, সাধারণ নেতাকর্মীর থেকে শুরু করে তৃণমূল নেতাকর্মীদের আনন্দের উল্লাসে মেতে উঠেছে। নারায়ণগঞ্জ বাসি একজন সাদামনের জেলাপরিষদ এর চেয়ারম্যান পেলো নারায়ণগঞ্জ বাসি মনে করে।

Post a Comment

0 Comments