জেলা পরিষদের নির্বাচন কে সামনে রেখে নানা গুঞ্জন শুনা গেলেও অবশেষে নৌকার মাঝি হলেন বাবু চন্দন শীল। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডে শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম ও ১৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা সুজিত সরকার।
গত ৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর ধানমন্ডির কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফর্ম সংগ্রহ করে ছিলেন বাবু চন্দনশীল। জমা দিয়েছে ৭ সেপ্টেম্বর।
তাঁর সাথে মনোনয়ন লড়াইয়ে অংশ নিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহাসহ মোট ৭ জন।
সাধারণ নেতাকর্মীরা আনন্দে মেতে উঠেছে খবর আসার পর পরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অভিনন্দন জানানো হচ্ছে চন্দন শীলকে। নেতাকর্মীরা বলছেন এতদিনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কর্মিকে খুব সুন্দর মূল্যায়ন করেছেন। ১৬ জুন বোমা হামলায় দুই পা হারান বাবু চন্দন শীল তারপর ও রাজনীতি মাঠে সব সময় সোচ্চার ছিলেন সরব ছিলেন, হায়ানারা বোমা হামলার করার পরও জীবনকে বাজি রেখে তিনি রাজপথে ছিলেন, সংসদসদস্য শামীম ওসমান এর ছোট বেলার বন্ধু বাবু চন্দন শীল ছোট বেলার থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন, জীবন বাজি রেখে করেছেন আন্দোলন করেছেন রাজপথে বি,এন,পি জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে, সেই আন্দোলনে টার্গেট হয়ে ১৬ জুন তারেক রহমানের নির্দেশ বোমা হামলায় দুই পা হারান চন্দন শীল।
0 Comments