নিজস্ব প্রতিনিধিঃ হুমকি দেন জ্বালাও-পোড়াও করবেন, কোন প্রকার অরজগতা মেনে নেয়া হবে না। পাড়ায়, মহল্লায় তালিকা করেন। শান্তিতে বিএনপির রাজনীতি করেন স্যালুট, দাপট দেখাবেন ছাড় দেয়া হবে না। ইদুরের গর্তে থাকলেও ধরে ধরে এনে বিচার করা হবে উল্লেখ করে আবু হাসনাত শহিদ মোঃ বাদল আরো বলেন ২০০১ সালের পরে আমাদের বাড়িতে বাড়িতে হামলা, ভাংচুরসহ নির্যাতন করেছে। গুলি করে হত্যা করতে পিছু হঠেনি। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন কারো গায়ে একটি ফুলের আচর যাতে না পরে। আমার তাই করেছি। কিন্তু পূর্বের ভুল আর কইরেন না। তাহলে ভাল হবে না। নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের পুনরায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় এডভোকেট আবু হাসনাত মোঃ শহিদ বাদল (ভিপি বাদল)কে বন্দর উপজেলা যুবলীগের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে
জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আবু হাসনাত শহিদ মোঃ বাদল বলেন সাবধান ভাল হবে না, বাড়ির মাঠিও কিন্তু রাখবো না বিএনপিকে কঠোর ভাবে হুশিয়ারি করে তিনি আরো বলেন, জ্বালাও পুরাও, আগুনের রাজনীতি করা আর চেষ্টা কইরেন না। তাহলে কিন্তু ভাল হবে না, সাবধান। ২০০১-০৬ সালের কথা যদি মনে পরে যায় তাহলে তালিকা করে ঘর থেকে ধরে এনে এনে জনতার আদালতে বিচার করা হবে। প্রতিটি পাড়া- মহল্লার তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দেন আ,লীগ, যুবলীগ নেতাকর্মীদের। সেই তালিকায় যে থাকবে তাকে বাঁচাতে কে আসবে তা দেখবো। ধর্য্যের সীমালঙ্ঘন করে কঠোর হতে বাধ্য কইরেন না। সাবধান ভাল হবে না,
বন্দর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এড. হাবিব আল মুজাহিদ পলুর সভাপতিত্বে ও বন্দর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার হাতেম হোসাইনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বন্দর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ, প্রধান বক্তা হিসেবে অত্র উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান, বিশেষ বক্তা হিসেবে মদনপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি গাজী এম এ সালাম, সম্মানীত বক্তা হিসেবে জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুম আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন , উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সালিমা হোসেন শান্তা, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য আরিফুল ইসলাম আলীনূর, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য এডভোকেট ইছহাক মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক আমির হোসেন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক এস আই জুয়েল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক রোমান হোসাইন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক জুয়েল ভূঁইয়া, সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক আমির হোসেন দেওয়ান, সদস্য ইব্রাহিম কাশেম, মনির হোসেন খাঁন, শরীফ হোসেন ও আলমগীর হোসেন, আরজু আহমেদ রুবেল উপস্থিত ছিলেন।
বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য তৌকির আহমেদ, সাইফুল ইসলাম, মাহাবুবুর রহমান মাহবুব মেম্বার ও ইকবাল হোসেনের সার্বিক সহযোগিতায় মুছাপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান, বন্দর উপজেলা যুবলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, মদনপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আমান উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক জাবেদ হোসেন ভূঁইয়া, ধামগড় ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আঃ ছোবহান, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমেদ, মুছাপুর ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক মনির হোসেন, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রুহুল আমিন, বন্দর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আলী হোসেন, মদনপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি শাকিল ভূইয়াসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগি সংগঠনের শত শত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এবার কাজিম ভাইয়ের খেলা আমরা দেখবো। যে বক্তব্য দেন তার খেলা দেখার জন্য আমরা প্রস্তুত। তার জন্য যা প্রয়োজন তা হলো কর্মীবাহিনী। প্রতিটি পাড়া, মহল্লায় খুঁজে খুঁজে কর্মীবাহিনী গঠন করবেন। এমন কর্মীবাহিনী দেখতে চাই যারা প্রতিবাদী আবার সমাজের গ্রহনযোগ্য লোকদের দ্বারা কর্মী বাহিনী করবেন। প্রস্তুত থাকবেন তারা বিন্দুমাত্র অরজগতার চেষ্টা করলে সকল প্রতিশোধ এবার নেয়া হবে।
0 Comments