এস.এম.শামীম দিঘলিয়া খুলনা প্রতিনিধি
-
প্রধানমন্ত্রীর কাছে দিঘলিয়া থেকে চন্দনীমহল পর্যন্ত সড়কের প্রস্তাবনা উত্থাপিত হলে তিনি সম্মতি জ্ঞাপন করেন এবং স্হানীয় সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মূর্শেদী কে তৎক্ষনাৎ নির্দেশনা দেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য।
এবিষয়ে স্হানীয় সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মূর্শেদীর সাথে জানান, গত ০৬ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী দিঘলিয়ার নগরঘাট সংলগ্ন ভৈরব নদীর তীরে মায়ের স্মৃতিবিজড়িত সম্পত্তি এবং তার উপর নির্মিত গোডাউন ঘুরে ঘুরে দেখার প্রাক্কালে তার কাছে দিঘলিয়া থেকে চন্দনীমহল পর্যন্ত সড়কের প্রস্তাবনা উত্থাপিত হলে তিনি তাতে সম্মতি প্রদান করেন এবং তৎক্ষনাৎ আমাকে এ সড়কটি করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলেন। খুব দ্রুত প্রধানমন্ত্রীর এনির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সাথে মিটিং সহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এ সড়কটি নির্মিত হলে এঅঞ্চলের মিল কলকারখানা গুলোর মালামাল সহজে রপ্তানি করা যাবে এবং নতুন নতুন কলকারখানা গড়ে উঠবে।
এসময় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বঙ্গমাতার নামে নির্মাধীন ভৈরব সেতুর নামকরণের প্রস্তাবনা উত্থাপিত হলে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানা যুক্তি দিয়ে তা নাকচ করে দেন। এছাড়াও জুট টেক্সটাইলের মালিক মোঃ রবিউল ইসলাম সিকো এ অঞ্চলের পাট শিল্পের বর্তমান বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন এবং পাট শিল্প প্রশারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। দিঘলিয়া সদর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ হায়দার আলী মোড়ল এ বিষয়গুলো নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য গত ০৬ জানুয়ারি ব্যাক্তিগত সফরে খুলনার দিঘলিয়া উপজেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের নামে কেনা পাট গোডাউন দেখতে আসেন, এসময় তিনি ৪০ মিনিট অবস্থান করে পাটগুদাম ও রেষ্ট হাউজ ঘুরে দেখেন। এসময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন ছোট বোন শেখ রেহানা , শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি, শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি , শেখ তন্ময় এমপি , কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ওয়াহিদা আক্তার শিলা সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা।
0 Comments