নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দীন কে জড়িয়ে নাটকীয় ঘটনা সাজাচ্ছেন ও মনগড়া নানা অপবাদ নিজে বানিয়ে তার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে চলেছেন বেশ কিছুদিন ধরেই একজন সরকারদলীয় সাংসদ। শুধু তাই নয় তার দুই ছেলে ও তার ঘনিষ্ঠ অনুসারীদেরকে দমানোর জন্যও সেই সরকারদলীয় নেতা উঠেপড়ে লেগেছেন। নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের পক্ষ থেকে এর তীব্র নিন্দা জানাই। মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দীন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। মুক্তিযুদ্ধে তিনি ছিলেন সম্মুখ যোদ্ধার ভূমিকায়। তাছাড়া তিনি শিক্ষানুরাগী,
সাহিত্যানুরাগী, সমাজসেবক ক্রীড়াপ্রেমী, দানবীর ও এলাকার জনপ্রিয় ব্যক্তি। তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে উক্ত সরকারদলীয় নেতা এমন আবোল তাবোল বকছেন। নতুন কমিটি ঘোষণা হওয়ার পর থেক দলের কর্মসূচীতে জনসম্পৃক্ততা দেখে জনগণের আন্দোলনের ভয়ে তিনি আমাদের বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের দমনে এমন অপকৌশল বেছে নিয়েছেন। উনার কাছে আমরা জেলা যুবদল জানতে চাই, ১৯৭১ সালে উনি তো যুবক ছিলেন উনি কয় নম্বর সেক্টরের কোথায় যুদ্ধ করেছেন?
তাকে আবারোও স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, আমরা আপনাদের ভয়ে ভীত নই। সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর রক্তচক্ষুকে ভয় করে আমরা ঘরের কোনে বসে থাকার জন্য জাতীয়তাবাদের রাজনীতি করিনা। আমরা রাজপথে লড়াই করতে শিখেছি। লড়াই আমাদের ধমনীতে, শিরায় মিশে গিয়েছে।
আপনারা আমাদের জনগণের ট্যাক্সের টাকায় কেনা অস্ত্র আমাদের অধিকারহরণের জন্য ব্যবহার করছেন, মনে রাখবেন গণতন্ত্রে সকল ক্ষমতা-শক্তির উৎস জনগণ। তাদের ভোটাধিকার হরণ করে যেভাবে তাদের ভোট লুট করেছেন তাদের হক রছেন তারা আপনাদের কাছে সবকিছুর জন্য হিসেব নিবে। আর সে নির্যাতিত-অধিকারবঞ্চিত জনগণ বিএনপির পাশে আছে। আমাদের বিগতদিনগুলোর মতো সামনের দিনগুলোতেও ইনশাল্লাহ রাজপথে আন্দোলনে নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের ভুমিকা হবে কঠোর। আমরা রাজপথের সকল বাধা ভেঙ্গে ফ্যসিষ্ট-স্বৈরাচারী সরকার হটিয়ে ঘরে ফিরবো ইনশাল্লাহ।
0 Comments