মুনাফেক আব্দুল আউয়াল বলে আমরা নাকি জুলুরেস মিছিলে বাধ্যযন্ত্র বাড়িয়েছি যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট তমিম বিল্লাহ


 পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দঃ) কে নিয়ে ডিআইটি মসজিদের খতিব আব্দুল আউয়াল কর্তৃক কটূক্তি বাংলাদেশ আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম’আত এর মানববন্ধন। 

বাংলাদেশ আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম’আত কর্তৃক সকাল ১০.০০ ঘটিকায় নারায়ণঞ্জ প্রেস সামনে এক বিশাল মানববন্ধনে অনুষ্ঠিত হয়। 

তমিম বিল্লাহ বলেন- রাসূলে পাক (দঃ) আমাদের ঈমান। আল্লহকে ভালোবাসার নাম ঈমান নয় রাসূলে পাক (দঃ) কে ভালোবাসার নামই হল ঈমান। অথচ বিগত ২৯/০৯/২০২৬ইং তারিখে রোজ শুক্রবার নগরীর ডিআইটি মসজিদের খতিব তার জুম্মার বয়ানে বলেন যে, ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দঃ) পালন দূর্গা পূজাকেও হার মেনেছে। আমাদের পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দঃ) জুলুস মিছিল করার সময় আমরা নাকি বাধ্যযন্ত্র বাজিয়েছি। কতবড় বাটপার বিভিন্ন ইলেকট্রিক মিডিয়া, পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দঃ) এর জুলুস মিছিল লাইভ দেখাইসে কোথাও কোন বাধ্যযন্ত্রের শব্দ পাওয়া যায়নি প্রিন্ট মিডিয়াতে নিউজ হইসে কোথাও এসমস্ত কিছু সাংবাদিক ভাইয়েরা দেখিনি অথচ আব্দুল আউয়াল ঘরে বসে  অথচ নারায়ণগঞ্জ জেলার সর্বশেস্ত্র মুনাফেক আব্দুল আউয়াল বলে আমরা নাকি জুলুরেস মিছিলে বাধ্যযন্ত্র বাড়িয়েছি যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। মূলত তাদের মধ্যে নবী পাকের কোন প্রকার মহব্বত নাই তারা কিভাবে নবী পাকের শান মান নীচু করা যায় সে চিন্তায়ই মগ্ন থাকে। অথচ আমরা যদি দেখি ইসলামের প্রকৃত ইতিহাস তাহলে দেখতে পাই সাহাবী, তাবে তাবেঈন, গাউস কুতুব, ওলি আউলিয়াগন সকলেই পবিত্র ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দঃ) পালন করেছে। তাহলে আব্দুল আউয়াল কোন কিতাব পড়ে মাওলানা হইসে সেটা আমাদের সন্ধেহ আছে। আজকে দেশনেত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র ঈদ-এমিলাদুন্নবী (দঃ) কে রাষ্ট্রীয় ভাবে মর্যাদা দান করে ঐদিন সরকারী ছুটি ঘোষনা করেছেন সেখানে মুনাফেক আব্দুল আউয়াল বলে যে, আমরা নাকি ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (দঃ) জসনে জুলুস করে দূর্গা পূজাকেও হার মানাইছি। নাউজুবিল্লাহ সাথে সাথে আরো অনেক উগ্রবাদী কথাবার্তা বলে যারাহ নগরীতে মিলাদুন্নবী (দঃ) এর প্রচার ও গেট করতে যারা সহযোগীতা করেছে তারা হোমড়া হোমড়া আর কত কি যে বলছে। আমরা বর্তমান সরকারকে বলতে চাই যদি দেশটাকে শান্তি রাখতে চান তাহলে এই সকল উগ্রবাদীদেরকে অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা হোক। কারন সে রাষ্ট্রিয় ব্যবস্থার বিরুদ্ধে কথা বলে দেশদ্রোহী ও যুক্তি সুন্নি ইসলাম প্রচারে বাধাদানকারী হিসাবে নিজেকে চিহ্নিত করেছে তাই তার বিরুদ্ধে সরকারী ও ব্যক্তিগত ভাবে আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ করা এখন সময়ের দাবী। যদি সরকার এই উগ্রবাদীর বিরুদ্ধে কোন প্রকার ব্যবস্থা না নেয় তাহলে নারায়ণগঞ্জ জেলার সকল সুন্নীরা একত্রিত হয়ে কঠিন থেকে কঠিনতর ব্যবস্থা গ্রহণ করা 

 বাংলাদেশ আহলে সুন্নাত জাম’আত এর নারায়ণঞ্জ জেলার সদস্য সচিব মাওলানা গাজী মোঃ তমিম বিল্লাহ আল কাদ্রী সাহেব সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন বিশেষ অতিথি হিসাবে  বাংলাদেশ আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আত এর আহবায়ক মাওলানা মোঃ সিরাজুল ইসলাম কুদরুতী, সাংবাদিক শেখ মি মান সুমন, মাওলান জাকারিয়া আল হোসাঈনী, মাওলানা সাইফুল ইসলাম বিপ্লবী, মাওলানা আব্দুল মান্নান জালালী, মাওলানা ম লাম চাদপুরী, মাওলানা মারুফ বিল্লাহ আশেকী, মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম ইসলাহী, মাওলানা ডঃ হোসেন মোহাম্মদ আল আ ওলানা আবুল আব্দুল মতিন চাদপুরী, মাওলানা শিহাব বিন আজহার, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সোহেল ন্দের থানা ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ এর সভাপতি মোঃ মিজানুর রহমান মিজান, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিঃ মুহাম্মদ আব্দুল খালে সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রাজ্জাক মাহমুদ সুজন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সানি, প্রচার সম্পাদন মোঃ হিমেল, তথ্য ও প্রযু সম্পাদক মোঃ আরাফাত, প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুল আল মামুন, আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক মোঃ বিল্লাল হোসেন, সদস্য মে হুমায়ুন মাদবর, মোঃ কাবিল, মোঃ বাদল। ইসলাম ছাত্রসেনা নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি মোঃ রিদুয়ানুল ইসলাম নিবিড়, সহ সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুর রহমান, মোঃ ইমন আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইমন, ইসলামী ছাত্রসেনা নারায়ণগঞ্জ মহানগর এর সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুবায়েত মুনতাসির, সহ সাধারণ সম্পাদক মোঃ আজমির, মোঃ ফাহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সাকিব, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মোঃ জুবায়ের প্রমুখ। 


Post a Comment

0 Comments