১১ নভেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের ৫১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে শেখ ফজলুল হক মণির নেতৃত্বে ১৯৭২ সালের এই দিনে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এক যুব কনভেশনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা লাভ করে সংগঠনটি।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শের আদলে অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক ও শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে যুবসমাজকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্য নিয়েই প্রতিষ্ঠিত হয় এই সংগঠন। গত চার দশকের বেশি সময় ধরে দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম ও হাজারো নেতাকর্মীর আত্মত্যাগের মাধ্যমে যুবলীগ আজ দেশের সর্ববৃহৎ যুব সংগঠনে পরিণত হয়েছে।
আওয়ামী যুবলীগের ৫১ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষ্যে যুবলীগের সকল নেতাকর্মীসহ দেশবাসীর প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কাশিপুর ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মুন্না আহমেদ। দেশজুড়ে এর তুমুল জনসমর্থন সৃষ্টির জন্য মানবতার জননী, রাষ্ট্রনায়ক জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি শ্রদ্ধা ও অনুগত প্রকাশ করেন মুন্না আহমেদ ।
অন্যদিকে সুযোগ্য নেতৃত্বে বিশ্বে উন্নয়নের রোলমডেল হিসেবে অনুকরণীয়, বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি মুন্না আহমেদ ও তার সমর্থকরা অব্যাহত দোওয়া ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ চলেছেন।
উল্লেখ্য সেবার ব্রত নিয়ে তৃণমূল পর্যায়ে কাজ করা নিবেদিত প্রাণ কর্মী মুন্না আহমেদ নিজ এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয় যুবলীগ নেতা।
তিনি দীর্ঘ সময় ধরে নিজের মেধা, দক্ষতা, কর্ম প্রচেষ্টা নিয়ে জনগণের সেবা করে যাচ্ছেন। মুন্না আহমেদ জানান, অপরের কল্যাণ করতে আমি নিজের জীবন উৎসর্গ করতে রাজী আছি। দলীয় অঙ্গনেও মুন্না আহমেদ সমধীক জনপ্রিয় বলে প্রমাণ রয়েছে। যে কোনো মিছিল মিটিং সভা সমাবেশে তার নেতৃত্বে ঝাঁকে ঝাঁকে লোকজন জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু শ্লোগানে বের হয়।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দুঃসময় থেকে এখন পর্যন্ত ২০ বছরে বহু হামলা, মামলা ও কারা-বরণ করেছেন তিনি। একজন কর্মী হিসেবে সব সময় যুবলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক সহ সকল জেষ্ঠ্য নেতার আদশর্, নির্দেশনাকে শ্রদ্ধার সাথে প্রতিপালন করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা মুন্না আহমেদ ।
0 Comments