আমার এলাকার শান্তির চড় প্রকল্প যদি বাস্তবায়ন হয় তবে ২০ লক্ষ মানুষের কর্মক্ষেত্র হবে। ‘৯৬ সালে শেখ হাসিনা আমাদের ডেকে নিয়ে গেছেন। আমাদের বলা হয়েছে যেকোনো উপায়ে নারায়ণগঞ্জের হোসিয়ারি ডেভেলপ করে রপ্তানিযোগ্য পণ্য বানাও। এরপর থেকে আমরা নিটওয়্যারের পণ্য বানানো শুরু করলাম। আল্লাহর রহমতে প্রায় ৩ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে পেরেছি নিটওয়্যার শিল্পের মাধ্যমে। আমরা নিটিং শিল্পে চায়নাকে টেক ওভার করতে পেরেছি। শুধু নারায়ণগঞ্জেই ৪৫ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) সন্ধায় ১৬নং ওয়ার্ডে অনুষ্ঠিত এক নির্বাচনী মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী একেএম সেলিম ওসমান।
তিনি আরও বলেন, আজকে নারায়ণগঞ্জের বিএনপি কর্মীরা আমাকে সমর্থন দিয়েছেন, ওনারা কথা দিয়েছেন আমরা নারায়ণগঞ্জে কোনও অশান্তি সৃষ্টি করবো না। আমরা সেলিম ভাইয়ের জন্য কাজ করবো, দল-মত চিনি না। শত শত হাজার হাজার বিএনপির লোক আমার মিটিং এ উপস্থিত হয়েছেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শহিদুল্লাহ'র সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ হোসিয়ারী এসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল আলম সজলের তত্বাবধানে মতবিনিময় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন- নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. আবু হাসনাত মো শহীদ বাদল (ভিপি বাদল), মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড খোকন সাহা, মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি মোদাচ্ছেরুল হক দুলাল, মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি মাসুদুর রহমান খসরু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জি এম আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক এড মাহমুদা মালা, আইন বিষয়ক সম্পাদক এড ওয়াজেদ আলী খোকন, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মাহাবুবুল আলম চঞ্চল, ১২নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি নিয়াজুল ইসলাম, মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন ভূইয়ার সাজনু, মহানগর কৃষক লীগের সেক্রেটারী মোধ কবীর হোসেন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল হোসেন প্রমুখ।
মতবিনিময় সভার সঞ্চালনা করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শেখ সাফায়েত আলম সানি।
0 Comments