আজ ২৮ ফেব্রুয়ারী। এদিনে ৬২ পেরিয়ে ৬৩ এ পা দিলেন আলোচিত সাংসদ একেএম শামীম ওসমান। ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধে সংগঠক একেএম সামসুজ্জোহা ও ভাষা সৈনিক নাগিনা জোহা দম্পতির ঘরে ১৯৬১ সালের এই দিনে জন্মগ্রহণ করেন শামীম ওসমান।
তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ শামীম ওসমান জাতীয় সংসদে তৃতীয় বারের মতো প্রতিনিধিত্ব করছেন। তার নির্বাচনী এলাকা নারায়ণগঞ্জ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ)-৪। ব্যক্তিগত জীবনে শামীম ওসমান এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক।
শামীম ওসমান যখন অষ্টম শ্রেণির ছাত্র সে সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিবাদে পোস্টার লাগাতে গিয়ে পুলিশের বেধড়ক পিটুনির শিকার হয়েছিলেন।
৮০‘র দশকের প্রথমভাগে সরকারি তোলারাম কলেজের ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে তার রাজনৈতিক পথচলা শুরু। ৮১ সালে তিনি তোলারাম কলেজে ছাত্র-ছাত্রী সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসও কাঁপিয়েছেন প্রভাবশালী এই নেতা। সে সময় স্বৈরাচার বিরোধী সংগ্রাম করতে গিয়ে একাধিকবার কারাবরণ করেন তিনি।
পরবর্তীতে শহর আওয়ামী লীগ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালে নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে সংসদে জ্বালাময়ী ভাষণ দিয়ে, স্বাধীনতা বিরোধীদের নারায়ণগঞ্জে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে, নারায়ণগঞ্জের কলঙ্ক টানবাজার যৌনপল্লী উচ্ছেদ ও পুনর্বাসন করে আলোচিত হয়েছিলেন তিনি।
নারায়ণগঞ্জের ডিজিটাল টেলিফোন, লিংক রোড নির্মাণ, খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম, সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাস সমস্যার সমাধান, বক্তাবলীতে বিদ্যুৎ সংযোগ, তোলারাম কলেজে অনার্স মাস্টার্স কোর্স চালু, রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন, নতুন আদালত ভবন, জেলা কারাগার নির্মাণ শামীম ওসমানের এমপি থাকা সময়ে বড় কাজগুলোর অন্যতম।
দ্বিতীয় দফায় ২০১৪ সালে এমপি র্নিবাচিত হওয়ার পর শামীম ওসমান ব্যাপক উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড সংঘটিত করেন। তার বক্তব্য অনুযায়ি দ্বিতীয় বার এমপি হয়ে তিনি প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ণ কর্মকান্ড করেছেন। যার মধ্যে ৫৫৮ কোটি টাকার প্রজেক্ট (চলমান) ডিএনডি প্রকল্প। সর্বশেষ অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে টানা দ্বিতীয়বার এমপি নির্বাচিত হয়ে তৃতীয়বারের মতো সংসদে প্রতিনিধিত্ব করছেন।
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারী। ২০২৪ সালের এদিনে ৬২ পেরিয়ে ৬৩-এ পা দিলেন আলোচিত সাংসদ একেএম শামীম ওসমান। ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধে সংগঠক এ কে এম সামসুজ্জোহা ও ভাষা সৈনিক নাগিনা জোহা দম্পতির ঘরে ১৯৬১ সালের এই দিনে জন্মগ্রহণ করেন শামীম ওসমান।
তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ শামীম ওসমান জাতীয় সংসদে চতুর্থ বারের মতো প্রতিনিধিত্ব করছেন। তার নির্বাচনী এলাকা নারায়ণগঞ্জ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ)-৪। ব্যক্তিগত জীবনে শামীম ওসমান এক ছেলে ও এক মেয়ের জনক।
শামীম ওসমান যখন অষ্টম শ্রেণির ছাত্র সে সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার প্রতিবাদে পোস্টার লাগাতে গিয়ে পুলিশের বেধড়ক পিটুনির শিকার হয়েছিলেন।
৮০‘র দশকের প্রথমভাগে সরকারি তোলারাম কলেজের ছাত্রলীগের রাজনীতি দিয়ে তার রাজনৈতিক পথচলা শুরু। ৮১ সালে তিনি তোলারাম কলেজে ছাত্র-ছাত্রী সংসদের ভিপি নির্বাচিত হন। পরবর্তীতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ সভাপতি হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসও কাঁপিয়েছেন প্রভাবশালী এই নেতা। সে সময় স্বৈরাচার বিরোধী সংগ্রাম করতে গিয়ে একাধিকবার কারাবরণ করেন তিনি।
পরবর্তীতে শহর আওয়ামী লীগ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালে নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ) আসনে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।
প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে সংসদে জ্বালাময়ী ভাষণ দিয়ে, স্বাধীনতা বিরোধীদের নারায়ণগঞ্জে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে, নারায়ণগঞ্জের কলঙ্ক টানবাজার যৌনপল্লী উচ্ছেদ ও পুনর্বাসন করে আলোচিত হয়েছিলেন তিনি।
নারায়ণগঞ্জের ডিজিটাল টেলিফোন, লিংক রোড নির্মাণ, খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম, সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাস সমস্যার সমাধান, বক্তাবলীতে বিদ্যুৎ সংযোগ, তোলারাম কলেজে অনার্স মাস্টার্স কোর্স চালু, রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন, নতুন আদালত ভবন, জেলা কারাগার নির্মাণ শামীম ওসমানের এমপি থাকা সময়ে বড় কাজগুলোর অন্যতম।
দ্বিতীয় দফায় ২০১৪ সালে এমপি র্নিবাচিত হওয়ার পর শামীম ওসমান ব্যাপক উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড সংঘটিত করেন। তার বক্তব্য অনুযায়ী দ্বিতীয় বার এমপি হয়ে তিনি প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ণ কর্মকান্ড করেছেন। যার মধ্যে ৫৫৮ কোটি টাকার প্রজেক্ট (চলমান) ডিএনডি প্রকল্প। সর্বশেষ অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৪
(সিদ্ধিরগঞ্জ-ফতুল্লা) আসনে পুনরায় সংসদ সদস্য
নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য এ
কে এম শামীম ওসমান সংসদে প্রতিনিধিত্ব করছেন।
0 Comments