এমদাদুল হক (মিলন) বিশেষ প্রতিনিধি :- আজ ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস। বাঙালির ইতিহাসের কালরাত, মানব সভ্যতার ইতিহাসের একটি কলঙ্কিত অধ্যায়। এই দিন রাতে পাকিস্তানের বর্বর হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর হিংস্র দানবের মতো ঝাঁপিয়ে পড়ে গণহত্যাযজ্ঞ শুরু করে। দিনটি জাতীয় গণহত্যা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে হানাদার পাকিস্তানি সেনাবাহিনী নিরপরাধ, নিরস্ত্র, ঘুমন্ত বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাদের উদ্দেশ্য ছিলএকটি !
বাঙালিদের কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়া।এভাবে রাতের আঁধারে ঘুমন্ত মানুষের ওপর অত্যাধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত কোনও বাহিনীর আক্রমণের ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। অতীতে বাংলাদেশে ইতিহাসে গণহত্যার দিবসটি উপেক্ষিত হলেও বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দিনটিকে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে আসছে।দিনটি পালনে রাষ্ট্রীয়ভাবে নেয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে দিনটি পালন করছে।তাই বন্দরে আজ যথাযোগ্য ভাবে জাতীয় গণহত্যা দিবস পালন করলো উপজেলা প্রশাসন,থানা আওয়ামীলীগ,মুক্তিযুদ্ধা সংগঠকরা !
তাই ২৫ মার্চ সকাল ১১টায় সময় বন্দর সিরাজদৌল্লা মাঠের পষ্চিম কোনে বদ্ধভূমি সৃতি চারনে পুষ্পক অর্পন করেন তারা ,ঐ সময় উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা নির্বাহী অফির্সার বি এম কূদরত -এ-খূদা,বন্দর থানা আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদক , আলহাজ্ব কাজীম উদ্দিন প্রধান ,বন্দর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লা (সানু) ,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শালিমা হোসেন শান্তা, বন্দর থানা অফির্সার ইনচার্জ দীপক চন্দ - সাহা, মুক্তি যুদ্ধ সংগঠক এর প্রধান কমান্ডার আঃ লতিফ,সহ সকল সদস্য বৃন্দ,২২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলার সুলতান আহম্মেদ ভূইয়া,সাংবাদিক সহ বিভিন্ন রাজনীতি ও সংগঠন এর নেএীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন পরে গন হত্যা সময় যারা নিহত হয়েছে তাদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিশেষ ভাবে দোয়া করা হয়! ঐসময় দোয়া পরিচালনা করেন কলাগাছিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর সাধারণ সম্পাদক এ কে এম ,ইব্রাহিম কাশেম।
0 Comments