আজ রবিবার (১৩ মার্চ) সন্ধ্যায় মাদ্রাসার শিক্ষক কিশোর বয়সী ছাত্রকে মেরে রক্তাক্ত ও আহত করে।
ঘটনাটি ঘটেছে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের ৯নং ওয়ার্ড অধীনস্ত বৃহত্তর তল্লার আজমেরীবাগ মডেল গার্মেন্ট এলাকার জমজম টাওয়ার সংলগ্ন মিসবাহুল উম্মাহ মাদ্রাসা এন্ড স্কুলে।
শিক্ষার্থী তাঁর নিজ বাড়িতে গিয়ে অভিভাবককে বিষয়টি জানালে তারা সরাসরি মাদ্রাসায় গিয়ে অভিযোগ করে।
এমতাবস্থায় স্থানীয় লোকজন জানা-জানি হলে সাধারণ মানুষ মাদ্রাসার সামনে প্রতিবাদ মূলক ভীড় করে।
মানুষের উপচে পড়া ভীড় এবং প্রতিবাদী আচরণে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাওয়া শুরু হলে স্থানীয় যুবলীগ নেতা জানে আলম বিপ্লব বিষয়টি নিয়ন্ত্রন করেন।
ঘটনার বিষয়ে মিসবাহুল উম্মাহ মাদ্রাসা এন্ড স্কুলের প্রধান শিক্ষকের মোবাইল নাম্বারে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁর মোবাইল বন্ধ দেখাচ্ছিল।
স্থানীয় মানুষের সাথে কথা বললে তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, "বাংলাদেশ সরকার সম্পূর্ণ রূপে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের শারিরীক ভাবে শাস্তি দেওয়ার জন্য। এই মাদ্রাসার বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত।"
মাদ্রাসার পাশে এক একজন ব্যবসায়ী পরিচয় গোপন রাখার শর্তে জেবি বাংলাকে বলেন, "এই মাদ্রাসার নামে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তারা কি যোগ্যতা যাচাই ছাড়াই শিক্ষক নিয়োগ দেন কিনা?"
0 Comments