জেবি বাংলা নিউজ ২৪ ডেস্কঃ
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বক্তাবলীতে প্রকাশ্য দিবালোকে সংঘটিত আলমগীর হোসেন হত্যা মামলার প্রধান দুই আসামিকে ঢাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১১)।
শুক্রবার (১ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টায় আদমজীতে র্যাব সদর দপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান র্যাব -১ অধিনায়ক লে. কর্নেল তানভীর মাহমুদ পাশা।
২১ মার্চ বক্তাবলী ইউনিয়নের লক্ষ্মীনগর এলাকায় আলমগীর হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তার স্ত্রী বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ হত্যাকাণ্ডের ভিডিও চিত্র মুহূর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
১ এপ্রিল ডিএমপির ঢাকার শান্তিনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলার প্রধান দুই আসামি ওমর ফারুক (৪৬) এবং আব্দুল আলীকে (৬০) গ্রেফতার করা হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, নিহত আলমগীর (৩৪) গ্রেফতার আসামি আব্দুল আলীর তিশা ব্রিক ফিল্ড ও ওমর ফারুকের মারুফা ব্রিক ফিল্ডে লোড আনলোডের কাজ করত। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে গত ২১ মার্চ গ্রেফতার আসামিরাসহ আরো ৩০/৩৫ জন নিহত আলমগীরকে লোহার রড দিয়ে এলোপাথাড়ি পিটিয়ে হাত-পা-দাঁত ভেঙে দেয় ও ধারালো চাকু দিয়ে আঘাত করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে। পরবর্তীতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে। পরবর্তীতে তাকে ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
গ্রেফতার আসামিকে নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
২১ মার্চ বক্তাবলী ইউনিয়নের লক্ষ্মীনগর এলাকায় আলমগীর হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তার স্ত্রী বাদী হয়ে ফতুল্লা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ হত্যাকাণ্ডের ভিডিও চিত্র মুহূর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়।
১ এপ্রিল ডিএমপির ঢাকার শান্তিনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে হত্যা মামলার প্রধান দুই আসামি ওমর ফারুক (৪৬) এবং আব্দুল আলীকে (৬০) গ্রেফতার করা হয়।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, নিহত আলমগীর (৩৪) গ্রেফতার আসামি আব্দুল আলীর তিশা ব্রিক ফিল্ড ও ওমর ফারুকের মারুফা ব্রিক ফিল্ডে লোড আনলোডের কাজ করত। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে গত ২১ মার্চ গ্রেফতার আসামিরাসহ আরো ৩০/৩৫ জন নিহত আলমগীরকে লোহার রড দিয়ে এলোপাথাড়ি পিটিয়ে হাত-পা-দাঁত ভেঙে দেয় ও ধারালো চাকু দিয়ে আঘাত করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে। পরবর্তীতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পুলিশ তাকে উদ্ধার করে ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে পাঠালে কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে। পরবর্তীতে তাকে ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
গ্রেফতার আসামিকে নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।
0 Comments