সোনারগাঁ আওয়ামিলীগ এর সম্মেলনে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের প্রশংসা পঞ্চমুখ হয়েছেন সংসদসদস্য শামীম ওসমান। এক মঞ্চে মেয়র থাকলেও মেয়র আক্রমণাত্মক বক্তব্য দিয়েছেন শামীম ওসমান এর বিরুদ্ধে কিন্তু মির্জা আজম মেয়র এর বক্তব্যের উত্তর অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন যা সাধারণ নেতাকর্মীদের কাছে এখন হিরো শামীম ওসমান।
মির্জা আজম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বাংলাদেশ যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ৬ বারের মাননীয় সংসদ সদস্য নারায়ণগঞ্জ এ জননেতা আলহাজ্ব এ,কে,এম শামীম ওসমান সম্পর্কে বলেন আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে ২০০১-২০০৬ সাল, আমাদের নারায়ণগঞ্জ এর জননেতা শামীম ওসমানের মত নেতাও বাংলাদেশে থাকতে পারে নাই। যদি থাকতো তাহলে তার পরিনতি খুলনার মঞ্জুরুল ইমাম, মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি, প্রকাশ্যে দিনের বেলায় বাড়ীর সামনে বোমা মেরে তাকে হত্যা করা হয়েছিলো, নাটোরের মমতাজ যে দুই দুইবার সংসদ সদস্য ছিলো, চার রাস্তার মাথায় প্রকাশ্যে দিনের বেলায় কুপিয়ে কুপিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছিলো, আহসান উল্লাহ মাস্টার, প্রকাশ্যে দিনের বেলায় ব্রাশ ফায়ার করে হত্যা করা হয়েছিলো। এ সমস্ত নেতৃবৃন্দের যে পরিনতি হয়েছে, এই শামীম ওসমান সাহেবেরও একই পরিনতি হতো।``
নেতাকর্মীরা বলেন মির্জা আজম বুঝেন, কারন তিনি রোড লেভেল থেকে রাজনীতি করে নেতা হয়েছেন
ক্ষোভ করে মেয়র এর উদ্যেশ্য বলেন আর আমাদের নারায়ণগঞ্জ এর একজন জামাত বিএনপির আশ্রয় দাতা মেয়র যার রাজনৈতিক গন্ডি মিডিয়া পর্যন্তই তিনি প্রতিনিয়তই এই বিষয়ে আক্রমনাত্মক বক্তব্য প্রদান করেন। পরিশেষে বলতে চাই, রাজনৈতিক ব্যাক্তিগনের সমালোচনা করার আগে রাজনৈতিক ইতিহাস জানুন, শিখুন তারপর বলুন। জামাত বিএনপির এজেন্ট হয়ে অনেক বড় চেয়ার দখল করা যায়, কিন্তু শামীম ওসমান হওয়া যায় না। কেননা আলহাজ্ব এ,কে,এম শামীম ওসমান নারায়ণগঞ্জবাসীর কাছে শুধু একজন নেতাই না তাদের আশা ভরসার প্রতিক।
0 Comments