আজ ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে (১০৫+১) পরিকল্পিত আক্রমণে গোল করেন নেইমার। এ সময় নিজেদের অর্ধ থেকে আক্রমণে ওঠে ব্রাজিল। ক্রোয়েশিয়ার ডি বক্সের কিছুটা সামনে গিয়ে বামদিকে লুকাস পাকুয়েতাকে বল বাড়িয়ে দেন নেইমার। এরপর দ্রুত ঢুকে পড়েন বক্সের মধ্যে। তাকে আবার বল দেন পাকুয়েতা।
এবার বল নিয়ে সামনে আগান। তাকে আসতে দেখে ক্রোয়েশিয়ার গোলরক্ষকও সামনে এগিয়ে আসেন। নেইমার শট না নিয়ে তাকে পরাস্ত করে ডানদিকে এগিয়ে যান। এরপর কোনাকুনি শট নিয়ে জালে জড়ান বল। সমুদ্রের গর্জনের মতো উল্লাসে মেতে ওঠে এজুকেশন সিটি স্টেডিয়াম।
আজ ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ের ১১৭ মিনিটে সমতা ফেরায় ক্রোয়েশিয়া। এ সময় বামদিক থেকে আক্রমণে গিয়ে বক্সের মধ্যে বল বাড়িয়ে দেন মিসলাভ ওরসিচ। বক্সের মধ্যে সেটা পেয়েই শট নেন পেটকোভিচ। বল জালে জড়ায়। তাতে ফেরে সমতা।
শেষপর্যন্ত টাইব্রেকারে ৪-২ গোলে জয় পায় ক্রোয়েশিয়া। গতবারের মতো এবারও টাইব্রেকারে ৪-২ ব্যবধানে জিতে সেমিফাইনালে পা রাখলো গত আসরের রানার্সআপরা। কাঁদিয়েছে হেক্সা জয়ের মিশনে আসা ব্রাজিলকে।
0 Comments