এই হাসিটি বলে দেয় দুঃখের মাজেও সুখ আছে




মাহমুদুল ইসলাম সৌরভ - 


গভীর রাত কনকনে শীত সেই সময় চাষাড়ার রেললাইন এ প্রয়াত সংসদ সদস্য নাসিম ওসমান এর পুত্র আলহাজ্ব আজমেরী ওসমান ও তার সহধর্মিণী সাবরিনা ওসমান জয়া রেললাইন এ রাস্তায় শুয়ে থাকা মানুষ এর কাছে কম্বল নিয়ে হাজির হয়ে যান। এমন সময় হুইল চেয়ারে একটি প্রতিবন্ধী ছেলেও এসে পরে কম্বল নিতে আলহাজ্ব আজমেরী ওসমান ও তার সহধর্মিণী সাবরিনা ওসমান জয়া সেই ছেলেটিকে কম্বল ও নগদ অর্থ প্রধান করেন। কম্বল ও নগদ অর্থ পাওয়ার পর পর এই ছেলেটির মুখে হাসি ফুটে উঠে যা সবার নজর এ উঠে এসেছে।ছেলেটার হাসি দেখে মনে হলো শত দুঃখের মাজেও সুখ আছে, যা সবাই দিতে পারেনা।

এই জন্যই মানুষের কাছে এখনো জনপ্রিয় আলহাজ্ব আজমেরী ওসমান যিনি অসহায় মানুষের পাশে সব সময় থাকেন এবং তাদের মাঝে হাসি ফুটিয়ে তুলেন।


প্রয়াত সংসদ নাসিম ওসমান ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য পারভীন ওসমান এর ছেলে আলহাজ্ব আজমেরী ওসমান বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণা করেছেন সেই ধারাবাহিকতায় আজকে আমি এবং আমার স্ত্রী দু জন মিলে যারা কনকনে শীতে রেললাইন,রাস্তায় মানুষ শুয়ে থাকে খালি গায়ে সেটা দেখে অনেক খারাপ লাগলো,আমরা যারা বিত্তবান আছি তারা তো অনেক আরামে থাকি এই মানুষ গুলো কিভাবে রাত পার করে এই শীতে তাই আমি তাদের পাশে এসে ধারালাম, আমি আমার বাবার মত সাধারণ মানুষ এর পাশে থেকে সেবা করতে চাই, 


সাবরিনা ওসমান জয়া বলেন আমি নিজেকে গর্বিত মনে করছি আজমেরী ওসমান এর সহধর্মিণী হয়ে আমার শশুর নাসিম ওসমান এর মত অসহায় মানুষের পাশে সব সময় থাকে আজমেরী ওসমান, যারা বিত্তবান আছেন তাদের সবারই উচিৎ অসহায় মানুষের পাশে থাকা নাইলে এরা কার কাছে যাবে কিভাবে থাকবে,আপনারা সবাই দোয়া করবেন আমাদের পরিবারের জন্য আমরা যেনো সব সময় মানুষ এর পাশে থেকে তাদের সেবা করতে পারি।

Post a Comment

0 Comments